ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকায় নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ এবং হত্যার দায় শিকার করে আসামির কাছ থেকে জবানবন্দি দেওয়ার মাস পর জবানবন্দি দেয় ব্যক্তিটি মৃত কিশোরী জীবিত উদ্ধারের ঘটনায় মামলার সাবেক তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মামুন কে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা থেকে প্রত্যাহার করে সংযুক্ত করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আলম বুধবার বিকেলে ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান মামলার আসো উদঘাটনে মামলাটি পরিচালনার দায়িত্বে আছেন অভিযুক্ত তদন্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আসামিদের পরিবার থেকে গুগোল এবং বিতর্কিত মূলক জবানবন্দি আদায় সহ নানা অভিযোগ ওঠায় মঙ্গলবার রাতে ডাকে প্রত্যাহার করা হয় নারায়ণগঞ্জ সদর থানা থেকে।
এবং ধর্ষণ ও হত্যার মামলা পাশাপাশি এ ঘটনায় গঠিত দুইটি তদন্ত কমিটি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। বুধবার তদন্ত কমিটির ব্যক্তিরা উদ্ধার হওয়া কিশোরীর বাসায় গিয়ে পরিবারের সবার সাথে কথা বলেন এবং তাদের বর্তমান খবর নেন। এদিকে পুলিশের পক্ষ থেকে ঘুষ নেওয়া টাকা ফেরত দেওয়া সহ আসামিদের পরিবারকে ভিন্নভাবে ভয় প্রদানের করেছেন আত্মীয়-স্বজনরা।
গ্রেফতারকৃত আসামি খলিল মাঝের পরিবারকে ঘোষ কৃত টাকা দুই আসামি আব্দুল্লাহ রাকিবের পরিবারকেও ফেরত দেওয়ার জন্যে ফোন করে যোগাযোগ করেছেন তদন্ত কমিটি এসআই শামীম। পরিবারের কাছ থেকে ঘোষ নিয়েছিলেন সেটিং সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু টাকা ফেরত দেওয়ার এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে আসামিদের আরো কিছু মামলায় জড়িয়ে দেওয়াসহ বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।